ইনকা গাঁদাগাছ থেকে প্রচুর ফুল পাওয়ার টিপস
শীতের গাছকে ভালো রাখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ন শর্ত
প্রথম শর্ত সেটা হচ্ছে গাছকে এমন জায়গায় রাখতে হবে যেখানে সকাল থেকে বিকেল অব্দি পুরো রোদটাই পায়, ছায়া যুক্ত জায়গায় শীতের গাছ কিন্তু ভালো হবে না। কিছু ব্যতিক্রম গাছও রয়েছে যেমন সিনেরিয়া সেটা কিন্তু ছায়া যুক্ত জায়গায় হয়, কিন্তু পিটুনিয়া বা ইনকা বা ডালিয়া এইরকম গাছ কিন্তু কখনোই ছায়া যুক্ত জায়গায় ভালো হবে না ।
দ্বিতীয় নম্বর শর্ত হচ্ছে মাটি ভিজা থাকলে কিন্তু কখনোই জল দেওয়া যাবে না, যখন মাটি শুকবে একটু জল টান হবে তারপরে জল দেবে প্রয়োজন মতো এবং খাবার দেবেপ্রয়োজন মতো দেখবে গাছ খুবই ভালোভাবে ও তাড়াতাড়ি বাড়বে । সবসময় যদি মাটি ভেজা হয়ে থাকে সে গাছ ভালো হবে না ।
তৃতীয় নম্বর শর্ত হচ্ছে খাবার এবং পেস্টিসাইড খুবই গুরুত্বপূর্ন একটি জিনিস পেস্টিসাইড যদি ঠিকঠাক ভাবে না দাও গাছ প্রথমেই কিন্তু পোকার আক্রমণে গাছঝিমিয়ে যাবে এবং গাছের গ্রোথও ভালো হবে না বিভিন্ন রকম সমস্যা কিন্তু আসতে পারে ।
দ্বিতীয় নম্বর শর্ত হচ্ছে মাটি ভিজা থাকলে কিন্তু কখনোই জল দেওয়া যাবে না, যখন মাটি শুকবে একটু জল টান হবে তারপরে জল দেবে প্রয়োজন মতো এবং খাবার দেবেপ্রয়োজন মতো দেখবে গাছ খুবই ভালোভাবে ও তাড়াতাড়ি বাড়বে । সবসময় যদি মাটি ভেজা হয়ে থাকে সে গাছ ভালো হবে না ।
তৃতীয় নম্বর শর্ত হচ্ছে খাবার এবং পেস্টিসাইড খুবই গুরুত্বপূর্ন একটি জিনিস পেস্টিসাইড যদি ঠিকঠাক ভাবে না দাও গাছ প্রথমেই কিন্তু পোকার আক্রমণে গাছঝিমিয়ে যাবে এবং গাছের গ্রোথও ভালো হবে না বিভিন্ন রকম সমস্যা কিন্তু আসতে পারে ।
কীভাবে ইনকা গাঁদাগাছে বেশি ফুল পাবেন / ইনকা গাঁদাগাছে বেশি ফুল ধরানোর কৌশল
শুকনো ফুল গাছে কখনোই রাখা উচিত নয়
শুকনো ফুল গাছে রাখা যাবে না যে ফুল দিয়ে শুকিয়ে যাবে এই ফুলটাকে আমাদের কেটে ফেলতে হবে কারণ যদি শুকনো ফুল গাছে থাকে যে কুঁড়িগুলো আছে সেগুলো ফুটতে সময় নেবে এবং ফুলের সাইজগুলো ছোট হয়ে যাবে ।
যদি বীজ করতে হয় একদম শেষের দিকে (ফেব্রুয়ারি মার্চের দিকে) ফুল রাখতে হবে ।
শুকনো ফুল গাছে রাখা যাবে না যে ফুল দিয়ে শুকিয়ে যাবে এই ফুলটাকে আমাদের কেটে ফেলতে হবে কারণ যদি শুকনো ফুল গাছে থাকে যে কুঁড়িগুলো আছে সেগুলো ফুটতে সময় নেবে এবং ফুলের সাইজগুলো ছোট হয়ে যাবে ।
যদি বীজ করতে হয় একদম শেষের দিকে (ফেব্রুয়ারি মার্চের দিকে) ফুল রাখতে হবে ।
ইনকা গাঁদাগাছে পেস্টিসাইড প্রয়োগের নিয়ম
শীতের সময় অনেক পোকার আগমন কিন্তু বেড়ে যায় বিশেষ করে এই গাঁধা ফুল গাছের ক্ষেত্রে লাল মাকড় একটি বিরাট সমস্যা। লাল মাকড় পাতার রস শোষন করে নেয় এবং গাছকে ঝিমিয়ে দেয় ও ফুলেরও সাইজ ছোট করে দেয় আরো বিভিন্ন রকমের সমস্যা হয় ।
লাল মাকড় এর জন্য কাকা পেস্টিসাইডটি মোটামুটি ১৫ দিন বাদে বাদে জলে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করতে হবে (৩০ ফোঁটা ১ লিটার জলে )।
যদি কাকা পেস্টিসাইডটি ব্যবহার করা হয় তাহলে লাল মাকড় বা শোষক শ্রেণীর যে সকল পোকা আছে সেই সকল পোকা থাকবে না ।
আরেকটি পেস্টিসাইড হচ্ছে একতারা এটা মোটামুটি এক গ্রাম এক লিটার জলে গুলে গাঁদা গাছে স্প্রে করা যাই ।
কাকা(Kaka) এবং একতারা(Actara) পেস্টিসাইড ব্যবহার
একতারা পেস্টিসাইড স্প্রে করার ১৫ দিন বাদে কাকা পেস্টিসাইড স্প্রে করতে হবে তারপরের ১৫ দিন বাদে আবার একতারা পেস্টিসাইড স্প্রে করতে হবে এই দুটো পেস্টিসাইড যদি অল্টারনেট করে গাঁদা গাছে ব্যবহার করলে কোন রোগ থাকবে না (গাছ ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ এর পর ব্যবহার করতে হবে ) ।
ইনকা গাঁদাগাছে প্রতি সপ্তাহে সার(খাবার ) প্রয়োগের নিয়ম
খাবারটা কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ এইরকম সময়ে আমরা কি খাবার গাছে দেব , গাছে ফুল থাকা অবস্থাতেও কি খাবার দেওয়া যায় তা নিয়ে কিছু তথ্য ->
শীতের প্রত্যেকটা গাছের ক্ষেত্রে সরিষার খোল একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবার গাছের শুরু থেকে গাছ
মারা যাওয়া অব্ধি কিন্তু সরিষার খোল ব্যবহার করতে হবে কারণ সরিষার খোল ছাড়া শীতের বাগান কিন্তু অসম্পূর্ণ ।
শীতের সিজিনাল ফুল গাছে জন্য কিন্তু সরিষার খোল, ডিএপি (DAP ) এবং পটাশিয়াম তিনটের গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রয়েছে ।
গাছ ও গাছের গোড়া সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখলে কিন্তু গাছ থেকে সেরা ফলাফল পাবেন।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন